From my daughter's diary, on male gaze

I never realized I had a grown-up daughter until I chanced upon her diary that she had left behind, before leaving for Bangalore. I wouldn’t have read her diary, as it is too personal, had I not seen the letter that was addressed to me! I trespassed nevertheless!

'Dear Dad,

I have never ever discussed this with you, it is so embarrassing. But I have a question for you…on male gaze. When I was little, I would go to the playground. Later, while in college, I would commute on the bus, on the train. Everywhere I went I used to feel men staring at me. I couldn’t avoid these terrifying and horrid male gazes. I often wondered as to what the male gaze was and what works as the male gaze theory.

Even today in our neighbourhood, when I just walk out of the house, men loitering in street corners invariably stare, some glance furtively. Some even boldly turn to check me out. Being the object of their gaze has always filled me with shame and embarrassment, as if I were somehow responsible. At times I felt so vulnerable as if they were mentally undressing me! How could I ever have had this conversation with you! So I am writing it here, with the hope that you might read it some time, by mistake, and understand what we are routinely subject to. I couldn't help but wonder if my father also looked at women in this way.' 

In a flash I went back to my younger days when I used to be teased as effeminate for not enjoying the visual treat that the contours of a feminine body could evoke. I had somehow managed to not succumb to peer pressure. I continued reading…

'Before leaving Kolkata, I thought it was possibly the worst place for women. Little did I know that it happens everywhere, all the time, at least in India. There are plenty of male gaze examples. On the whole, they look at girls in dresses in abominable ways; this doesn't mean they spare girls in traditional Indian dresses!

I know, Baba, there are laws against eve teasing, as there are various defined degrees of sexual abuse, but there aren’t any laws that can protect us from these obnoxious gazes. I have a friend who is blacklisted by his group of friends because he refused to participate in this masculine ‘game’. You know Preeti's mom, don’t you? You know what her father told her when she stared back at those guys? He said, ‘Look Durga (her mom’s name), you have to be submissive and humble, you can’t retaliate like that! Good and respectable women never do that, what if they come and violate you? You are a woman and you’ve got to be submissive. They are men, so it’s natural for them to stare like that. Don't provoke them.'

Baba, would you have said the same thing to my mom? You remember what my friend’s mom had said when I had worn a frock to the park? She said my dress wasn’t proper since my legs weren't sufficiently covered! I was just six! But I do remember how you protested!

But what can you do to stop this from happening? You are a scientist, Baba…at least invent some medicine to make us invisible when we are in front of them. You think it is funny? You think I am kidding here? I am bleeding from the inside as I am writing this. Every time I go out and face this. I remember mom telling me the story of Draupadi, how she was molested with looks in The Mahabharata at the behest of elders; not one single voice was raised in protest. They were mere onlookers! We can no longer put up with this, Baba. We are in 2020 now!'

By now I was pensive. My little girl was no longer a child. I had never felt so helpless. I could do nothing to put this behind us. No one can. And I cannot make them invisible either!

Are they still walking the paths of The Mahabharata, like Draupadi?

I turned the page. I read this poem.

Male gaze

O Krishna! There is no law that can protect us from male gaze

We feel awkwardly exposed, harassed, and perpetually out of place.

Can you please make us invisible when

We have to face them willy nilly?

Their hungry, hostile gazes so often 

Tear us apart, they stare at us and bully,

Like Draupadi, we have tears of terror, 

Rolling down our cheeks,
We feel helpless and weak, free us

Dear God, from this curse. 

মেয়ের ডায়েরি থেকে, on male gaze

আমার মেয়ে যে কখন এতো বড় হয়ে গেলো বুঝতেই পারিনি। ও এখন বাঙ্গালোরে। ও নেই দেখে ওর টেবিল ঘাটতে গিয়ে দেখি ও ওর ডায়েরিটাই ফেলে গেছে। একটা পাতা উল্টে গেলো, আমি চমকে উঠলাম, দেখি আমাকেই লেখা।

বাবা,

তোমাকে আমি কখনও বলিনি, আজ বলছি। আমার তোমাদের কাছে একটা প্রশ্ন আছে. male gaze  নিয়ে। তোমাদের, মানে পুরুষমানুষদের কাছে। আমি যখন খুব ছোট ছিলাম, তখন থেকেই দেখতাম আমি যখনি বেরোতাম, স্কুলে বা কলেজে যেতাম তখন পাড়ার মোড়ে, বাসে, ট্রামে ছেলেরা বা লোকেরা আমাদের মেয়েদের দিকে একটা অদ্ভুত ভাবে তাকিয়ে থাকতো, তাদের চাহনি দেখে মনে হতো যেন তারা যেন চোখ দিয়ে আমার জামাকাপড় খুলে ফেলছে। আমি এই কথা তোমাকে কি করেই বা বলি, তাই ডায়েরিতেই লিখছি। কেন এরকম হবে বাবা? তুমি কি কখনো এরকম ভাবে কোনো মেয়েদের দিকে তাকাও? Please তাকিও না। 

থেমে গেলাম। আমার মনে আছে আমি এরকম ভাবে তাকানো অপছন্দ করতাম দেখে বন্ধুরা আমাকে ঠাট্টা করে gay বলতো! এই ভাবতে ভাবতে আবার ওর লেখাটা পড়তে লাগলাম।

এই gaze টা এমনিই একটা ভয়াবহ জিনিস যা আমাদের কাছে একটা বিভীষিকা। আমরা যেখানে থাকি ঠিক সেইখানেই ছেলেরা বসে চা খায় আর জোরে জোরে কথা বলে। আর পাড়া দিয়ে কোন মেয়ে গেলেই আপাদমস্তক দেখে। আর আমরা যারা dress পরি তাদের দিকে এমন ভাবে তাকায় যে মনে হয় ওরা বলছে, 'আয়, তোকে রেপ করি, ড্রেস পরেছিস যখন তখন নিশ্চই ছুঁকছুঁক করছিস?' আর যারা শাড়ি পরে তাদেরও কিন্তু ওরা ছাড়ে না। 

আমি জানি বাবা যে এর বিরুদ্ধে কোনো আইন নেই, থাকলেও সেটা কার্যকরী করা সম্ভব না। যারা এরকম ভাবে না তাকায় তাদের ওরা দলে নেয়না। কিন্তু তাহলে কি করা বাবা, আমরা যে প্রত্যেকদিন ওই চোখের দৃষ্টিতে গুলিবিদ্ধ হয়ে যাচ্ছি! তুমি জানো, চিত্রার মা একবার ঐসব ছেলেগুলির দিকে উল্টে তাকিয়েছিলো বলে ওর বাবা কি বলেছে? বলেছে, তোমাদের নত, নম্র হয়ে থাকতে হবে, তোমরা ওই লোকগুলোর দিকে না তাকালেই পার? তুমি কেন ঘুরিয়ে তাকিয়েছো? ওরা তো তাকাবেই নাহলে আর কিসের পুরুষমানুষ? তুমিও কি এইরকম ভাব বাবা? তোমার মনে আছে বাবা আমার যখন ছ' বছর বয়েস তখন আমি একটা স্কার্ট পড়েছিলাম বলে আমার এক বন্ধুর মা আমাকে কি বলেছিলো? যে আমি কেন এরকম অসভ্যের মতো ড্রেস করেছি? আর তাই শুনে তুমি ঝগড়া করেছিলে? Do you remember? আমরা যে কোনো বয়েসেই স্কার্ট পড়লেই আমরা অসভ্য হয়ে যাই? আর আমাদের দিকে এরকম দৃষ্টি নিয়ে ওরা তাকায় ওদের পৌরুষ দেখানোর জন্য?

বাবা, তুমি তো scientist, তুমি আমাদের জন্য please একটা কিছু ইনভেন্ট করো যাতে আমরা invisible হয়ে যেতে পারি! তুমি কি হাঁসছো ? কিন্তু এটা লিখতে গিয়ে আমি কাঁদছি। I am bleeding from inside! I feel like Draupadi! লোকেদের এই তাকানো আমরা আর সহ্য করতে পারছিনা বাবা! ওরা পাড়ার মোড়ে কিংবা বাজারে বসুক, কিন্তু এরকম ভাবে আমাদের বাজারে যেন না নামিয়ে নিয়ে আসে!

ওর ডায়েরির এই পাতাটা পরে আমার চোখ খুলে গেলো। মেয়ে আমার বড় হয়েছে, অনেক কিছুর মতো এটাও মানিয়ে নিতে হবে, এটা বোধ করি পাল্টানোর নয়, ওকে invisible করে দেবার ক্ষমতাও যে আমার নেই!

বাবা হয়ে নিজেকে এত অসহায় কখনও বোধ করিনি। ওরা কি তবে সত্যিই দ্রৌপদীর মত মহাভারতের পথে আজও হেঁটে চলেছে?

পরের পাতায় দেখলাম এই নিয়ে ওর লেখা একটা কবিতা।

Male gaze

O Krishna! There is no law that can protect us from male gaze

We feel awkwardly exposed, harassed, and perpetually out of place.

Can you please make us invisible when

We have to face them willy nilly?

Their hungry, hostile gazes so often 

Tear us apart, they stare at us and bully,

Like Draupadi, we have tears of terror, 

Rolling down our cheeks,
We feel helpless and weak, free us

Dear God, from this curse. 

Disclaimer

আমার মেয়ে আক্ষরিক অর্থে না নিয়ে মেয়ে হিসেবে নেওয়াটাই প্রার্থনীয়। 

নমিনি

জীবনের এর বয়স ৮২, প্রচুর সম্পত্তির মালিক, কিন্তু দুশ্চিন্তা একটাই, এতো সম্পত্তি কাকে দিয়ে যাবেন? রাস্তা ঘাটে যখন লাঠি নিয়ে বেড়োন তখন চোখকান সজাগ রাখেন, যদি কাউকে পান তো নমিনি করে যাবেন। এই তো সেদিন একটি ছেলেকে দেখলেন গরীবদের জামাকাপড় দিতে, ভাবলেন ওকে ডাকবেন, কিন্তু না ডাকতে গিয়েই পিছিয়ে এলেন, ভাবলেন ও কেন ফোকটে এত্তোগুলো টাকা পাবে? কম ত না...দু কোটি, তার ওপর সোনাই আছে ৬৬ ভরির ওপর, হীরের একটা মুকুটও আছে! তার ওপর তিনতিনটে বাড়ি। যেই বাগান বাড়িতে উনি থাকেন, সেটা তে দেশীবিদেশি ফার্নিচারে ঠাসা। কিন্তু জীবন সেন একদম একা, কেউ কোথাও নেই., যারা ছিল, সবাই গত, খুব কম বয়েসে বিপত্নীক হয়ে ওই একাএকাই থেকেছেন আর দুহাতে শুধু রোজগার করেছেন, ফার্নিচারের ব্যবসা, এখনও রমরমা। মাঝে মাঝে বিষন্ন হয়ে দুয়েক লাইন কবিতাও লেখেন। "আমিই বটে সুখী, আমিই বটে ধনী, আছে বিপুল সম্পত্তি, নেই কোন নমিনী", এই লিখে সেদিন ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদলেন। একদিন ইংরিজিতে একটা পুরো কবিতাও লিখলেন। সেটা আবার ছাপালেনও, একটা ব্লগে সেটা আবার পোস্টও করলেন তারই এক বন্ধুর নাতির সাহায্যে। প্রথমে শুরু করেছিলেন, I have money, but no nominee তারপর সেটা কেমন কৌতুকের মত শোনাচ্ছে বলে অনেক ভেবে চিনতে পরিবর্তন করে ফাইনাল ভার্শনটা এইরকম দাঁড়ালো:

Jibon has lots of money He is 82, has no nominee. Suspicious, alone He doesn’t believe anyone. Horrified with a strange worry! He can neither distribute his wealth To cure poor children’s health Nor can he donate it to anyone unknown; Those enormous fortune is lying locked up As unfortunate prisoners, They are of no use, they are all losers. But Jibon is in search of someone to whom he could hand over the dead fruits before he is gone. এইরকম ভাবে খুঁজে খুঁজেই দিন যায়। কোনোদিন ভাবেন কাগজে বিজ্ঞাপন দেবেন, কোনোদিন ভাবেন অনাথ আশ্রমে বা অন্য কোথাও দান করে যাবেন, কিংবা কোনো এনজিও তে দান করবেন, এইসব নানারকম চিন্তা করেন। কিন্তু কিছুতেই আর কাউকে দিয়ে উঠতে পারছেন না! কিন্তু কবিতাটা লেখার পর তার যা একটা আনন্দ হোল তা তিনি ভাষায় প্রকাশ করতে পারলেন না। একদিন তিনি সেই ছেলেটিকে আবার ডেকে পাঠালেন, শুধু তাকে ধন্যবাদ দেবার জন্য। কী যত্ন করে সে তার লেখাটি হাতে ধরে লিখে, তারপর তা ছাপিয়ে তার সামনে তুলে ধরলেন তারপর তার উদাত্ত গলায় সেটা তাকে পড়ে শোনালেন তা জীবন ঠিক ভাষায় প্রকাশ করতে পারছিলেন না সেদিন। উত্তরে, এ আর এমন কি, বলে সে চলে গিয়েছিলো। একটা ছোট্ট ভাব কবিতায় প্রকাশ করে তিনি সেদিন যা আনন্দ পেয়েছিলেন তা তিনি জীবনে কখনও, এতো ধন সম্পত্তি অর্জন করেও পাননি। দিনতিনেক হলো জীবন সেন মারা গেছেন। তাঁর সমস্ত সম্পত্তি লাওয়ারিশ লাশের মত আটকে আছে ব্যাংকের সেভিংস একাউন্টে, সোনাদানা মণিমাণিক্য আছে লকারে। অনেক আত্মীয়স্বজন দেখা যাচ্ছে ঘুরঘুর করতে চিলশকুনের মত, কাটাছেড়া তো হবেই, কিন্তু আল্টিমেটলি ওগুলো কার বুকের জ্বালা, মুখের খিদা মিটাবে তা কেউ জানেনা। যেহেতু তিনি অন্যতম ধনীদের মধ্যে একজন, তাই অনেক পুলিশের লোকজন, সাংবাদিক ভীড় করেছিলেন তার বাগান বাড়ীতে। হঠাৎই অভাবনীয় ভাবে জীবন সেনের ডেস্ক থেকে কবিতাটি পড়ে চমকে উঠলেন সাংবাদিকরা, তার কবিতাটি শোনা গেলো অনেক নিউস চ্যানেলে। কবিতাটির পিছন পাতায় লেখা ছিল জীবন সেনের শেষ ইচ্ছে। প্রিয় প্রেমানন্দ, তুমি সম্পূর্ণ নির্লোভ, এতো যত্ন করে আমার লেখা ছাপালে, ব্লগে পোস্ট করলে, পড়েও শোনালে তোমাকে ধন্যবাদ জানানোর ভাষা খুঁজে পাচ্ছিনা। আমি এইরকম আনন্দ পেলাম যা লিখে প্রকাশ করতে পারছিনা। আমি তোমাকেই আমার সমস্ত স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তি দিয়ে গেলাম। ভাল থেকো আর এইরকম নিঃস্বার্থ ভাবে অন্যদের আনন্দ দিও। আমার নিষ্প্রাণ সম্পত্তি স্বীকার করে করে আমাকে বাধিত করো। ইতি জীবন সেন।

No one

Leela aunty, after lunch, was having oranges in her spacious balcony that overlooked the road that was enjoying its lazy afternoon siesta; there was no one on the road, the Indian Sun seemed very warm and comforting.

“Leela Aunty!”
“Who are you?”
“This is Subrata. Class of 1977?”
“What?”

Leela was referred to as aunty (not aunt) by her students as this was the norm to show respect to teachers back in those days. She leaned from her veranda and saw Subrata, an old man, known as a truant in his teens. She could easily overlook his age and recognise his body language, his smile. In her mind, she saw him in his school uniform and smiled back.

“Wait.” She yelled, “Why don’t you ring the bell. (she screeched to her faithful servant) Debol, open the door!”

“No, no, no aunty. Don’t open the door. I have a train to catch, getting late, I just came to say sorry to you, I misbehaved with you the other day. I am sorry aunty.”

He ran away. She could see him no more. Leela chuckled to herself:

“The other day? The other day indeed! After 42 years! Sorry?”

She threw the skin of the oranges in the bin, which she stored for her skin treatment, also as compost and for various purposes. She jumped out of her skin and called Sushreema from her landline. Subrata she remembers was her classmate.

“Hello Sushreema!”
“Hello aunty, how are you?”
“I am fine. Listen, I hope you remember Subrata?”
“Yes aunty, he was my best friend, shocked to know he had a train accident a while ago and died on the spot. But how did you know Leela aunty.”
“What?”

“I opened the door Leela didi, there’s no one”, Debol replied, waking up from his afternoon slumber.

“Okay, okay, okay! Where is the remote??”, worried Leela screamed and switched on the television, heard the breaking news of a train accident. The number of spot deaths was increasing every minute. She became the newsreader.

Debol knows it's a regular thing that's happening in the house since a long time, her Leela didi did not talk to anyone. The landline, the television, the remote control are dead gadgets occupying the space in Leela’s room since decades. She will simply not let go of anything from her room, her world.

“Who were you talking to Leela didi?” Debol asked.
“Shut up and do your work Debol. I was talking to no one.”

Debol smiled and went off to sleep.

Strange

On a Sunday afternoon, Robert was invited to an Indian family. Although he doesn’t take a liking to spicy food, he thought he’d give it a try; besides he thought that once in a while change of taste was okay.
Strange as it seemed, he had taken a liking on a particular course, the mix vegetable. As goes the belief in Sukumar’s household, that if you mixed all vegetable the juice it secretes while cooking adds to the taste, also it is very healthy.

While eating, he met a man his age with whom the conversation went like this:

- Good afternoon. This is Robert.
- Good afternoon. This is Roger.
- Ha ha ha! I see you are also enjoying the same course?
- Yes indeed.
- Strange as it might sound, but I must have seen you somewhere. You must be on my whatsapp group?
- Not really.
- Then we must be on FB? Or on IG maybe?
- Not really. But I find this strange too!

As they exchanged cards, they discovered they were next door neighbors.

Some part of the flash is borrowed from one of the WhatsApp forwards.